কে.এইচ.বাবু: ২৬শে মার্চ, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস৷ লাখো শহিদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে এই স্বাধীনতা, এই দিনে জাতি স্মরণ করছে বীর শহিদদের৷ স্বাধীনতা দিবস তাই বাংলাদেশের মানুষের কাছে মুক্তির প্রতিজ্ঞায় উদ্দীপ্ত হওয়ার ইতিহাস৷ এর ধারাবাহিকতায় নারায়ণগঞ্জ এনায়েতনগর ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক মোঃ মনির হোসেন এর নেতৃত্বে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলী জানান হয়। এ সময় বিশাল মিছিলে আরও উপস্থিত ছিলেন, এনায়েতনগর ইউনিয়ন যুবদল যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ খায়রুল যুগ্ম আলম জলিল। মোঃ শাহজাহান চৌধুরী, আলমমাহমুদ, মোহাম্মদ আনিসুল ইসলাম, মোহাম্মদ শেখ ফরিদ মোঃ খোকন দেওয়ান মোহাম্মদ শহিদুল মল্লিক। এছাড়া আরও ছিলেন, এনায়েতনগর ইউনিয়ন ২ নং ওয়ার্ড যুবদল মোহাম্মদ মানিক। ৩ নং ওয়ার্ড যুবদল মোঃ মাসুম বিল্লাহ। ৩নং ওয়ার্ড যুবদল মাহমুদ সজিব। ৪ নং ওয়ার্ড যুবদল মোঃ রাসেল।৫ নং ওয়ার্ড যুবদল মোঃ মাহবুব।
৬ নং ওয়ার্ড যুবদল মোহাম্ম ফয়সাল। ৬ নং ওয়ার্ড যুুবদল মোহাম্মদ সালমান ও ৩ নং ওয়ার্ড সিনিয়র সহ সভাপতি মোহাম্মদ রবী। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ঘুমন্ত নিরস্ত্র বাঙালির ওপর আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল৷ বাংলাদেশিদের স্বাধীকার আন্দোলন, এমনকি জাতীয় নির্বাচনের ফলাফলের আইনসঙ্গত অধিকারকেও রক্তের বন্যায় ডুবিয়ে দিতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী শুরু করেছিল সারাদেশে গণহত্যা৷ সেইরাতে হানাদাররা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল, ইকবাল হল, রোকেয়া হল, শিক্ষকদের বাসা, পিলখানার ইপিআর সদরদপ্তর, রাজারবাগ পুলিশ লাইনে একযোগে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে হত্যা করে অগণিত নিরস্ত্র দেশপ্রেমিক ও দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের৷ পাকহানাদার বাহিনী বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় একাধিক গণকবর খুঁড়ে সেখানে শত শত লাশ মাটি চাপা দিয়ে তার ওপর বুলডোজার চালায়৷ নগরীর বিভিন্ন স্থানে সারারাত ধরে হাজার হাজার লাশ মাটি চাপা দেয়া হয়৷ পুরানো ঢাকার বুড়িগঙ্গায় ভাসিয়ে দেয়া হয় নিহতদের লাশ৷
Array