• আজকের পত্রিকা
  • ই-পেপার
  • আর্কাইভ
  • কনভার্টার
  • অ্যাপস
  • দৈনিক সোজা সাপটা পএিকায় প্রকাশিত, সংবাদের তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ। 

     admin 
    13th Oct 2024 5:23 am  |  অনলাইন সংস্করণ

    দৈনিক সোজা সাপটা পএিকায় প্রকাশিত,সংবাদের তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ। 

    আজকের তথ্যচিএ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/

    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: নারায়ণগঞ্জের দৈনিক “সোজাসাপটা” পত্রিকায় গত ১১/১০/২০২৪ তারিখে প্রকাশিত “মর্গ্যান গার্লস স্কুলে পদত্যাগকারী শিক্ষককে পুনর্বহালের চেষ্টা” শিরোনামের সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

    আমি লায়লা আক্তার, সহকারী প্রধান শিক্ষক, মর্গ্যান গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ। আমি গত ১৯/০৩/২০১৭ তারিখে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গর্ভনিং বডির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দায়িত্ব পালন শুরু করি এবং নিয়ম-কানুন মেনে সততা, দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছি। আমার দায়িত্বের আওতাভুক্ত নয় এমন আর্থিক ও প্রশাসনিক বিষয়ে দুর্নীতির অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।

    গত ২১/০৮/২০২৪ তারিখে আমি চিকিৎসা ছুটিতে থাকা অবস্থায় আমার বাসায় জোরপূর্বক কিছু বহিরাগত প্রবেশ করে , মানুষিক টর্চার করে,ভয় দেখিয়ে পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করানো হয়। এ পদত্যাগপত্রটি অবৈধ হওয়ায় জেলা প্রশাসক ও বিদ্যালয়ের সভাপতি তা গ্রহণ করেননি।

    সার্টিফিকেট, প্রত্যয়নপত্র, টেস্ট পরীক্ষা, বই, কোচিং, মনোগ্রাম ও সিলেবাস বাণিজ্যের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।এর সাথে অধ্যক্ষ ও উপ কমিটির সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মেরামতসহ নানা ইস্যুতে ভুয়া ভাউচার বানিয়ে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে, কারণ আর্থিক বিষয়াদি পরিচালনার ক্ষমতা তারই।

    গভর্নিং বডির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিদ্যালয়ের আবাসন সুবিধা পেয়ে থাকেন অধ্যক্ষ, আমি, সহকারী শিক্ষক হাজেরা আপা, এবং অফিস সহকারী রিপন হাওলাদার। আমি এককভাবে এখানে বসবাস করি না।

    আমার ছেলে নারায়ণগঞ্জ আইডিয়াল স্কুলে নবম শ্রেণীতে অধ্যায়নত রয়েছেন।আমার ছেলে নম্র ও ভদ্র, যা শিক্ষকরা অবগত আছেন। আমাকে নিয়ে ষড়যন্ত্রের পাশাপাশি আমার ছেলেকে নিয়ে তোলা অভিযোগগুলোও মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমার স্বামী মোহাম্মদ শওকত উল্লাহ নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলায় সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত থাকলেও আমার সঙ্গে বসবাস করেন এবং পরিবারের প্রয়োজনীয় বাজার তিনিই বহন করেন।

    প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারীদের আমি যথাযথ সম্মান দিয়ে থাকি। শিক্ষকদের ছুটি অধ্যক্ষ অনুমোদন করেন। তাই শিক্ষকদের কাছ থেকে উপহার নিয়ে ছুটি দেয়া অধ্যক্ষের কাজ।কোনো শিক্ষকের পদত্যাগের বিষয়ে আমার কোনো ভূমিকা নেই। আমার বিরুদ্ধে কোনো শিক্ষক অনাস্থা জ্ঞাপন করেননি। অধ্যক্ষ ও কিছু শিক্ষক জোরপূর্বক স্বাক্ষর নিয়েছেন এবং সাধারণ মিটিংয়ের উপস্থিতিকে প্রতারণা করে অনাস্থা হিসেবে চালিয়ে দিয়েছেন। এবং জোর পূর্বক শিক্ষকদের জেলা প্রশাসক এর কার্যালয় এ যেতে বাধ্য করেছেন ।যা পরবর্তীতে গত ৩/১০/২৪ তারিখে শিক্ষকরা জেলা প্রশাসক এর কার্যালয় এ উপস্থিত হয়ে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন।

    গত ৩/১০/২৪ তারিখ অভিভাবক, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জেলা প্রশাসকের কাছে উপস্থিত হয়ে আবেদন করেছেন যেন লায়লা আপাকে স্বপদে ফিরিয়ে আনা হয়, কারণ তার অনুপস্থিতিতে শিক্ষাকার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।

    সাবেক চেয়ারম্যান ও দাতা সদস্য আহসান হাবিবকে “সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্য” ও “চামচা” বলা অশোভন আচরণ এবং শিষ্টাচারবিরুদ্ধ। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

    Array
    আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৪:২৭
    জোহর ১২:০৫
    আসর ৪:২৯
    মাগরিব ৬:২০
    ইশা ৭:৩৫
    সূর্যাস্ত: ৬:২০ সূর্যোদয় : ৫:৪২

    আর্কাইভ

    October 2024
    M T W T F S S
     123456
    78910111213
    14151617181920
    21222324252627
    28293031