——— অপারেশন ডেভিল হান্ট
আজমেরী ওসমানের ঘনিষ্ঠ কর্মী পললাশকে কারাগারে প্রেরণ।
স্টাফ রিপোর্টার: আজকের তথ্যচিএ :
নারায়ণগঞ্জে শীর্ষ সন্ত্রাসী আজমেরী ওসমানের এক সহযোগীকে ছাত্র জনতার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলে বিক্ষোভকারী উপ
র হামলা ও গুলি বর্ষণ হত্যা চেষ্টার মামলার ডেভিল হান্ট অভিযানে সাইফুল ইসলাম পলাশ নামক এক অভিযুক্তকে পুলিশ গ্রেফতার করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি ) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন এর আদালত সাইফুল ইসলাম পলাশকে কারাগারে প্রেরণের আদেশদেন বিজ্ঞ আদালত।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালত জিআরপি পুলিশ সূত্রে জানাযায়, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মামলার সুষ্ঠ তদন্তের স্বার্থে আসামীকে আদালতে প্রেয়ণ করেছে সদর মডেল থানার পুলিশ। পরে ম্যাজিস্ট্রেট মামলার সুষ্ঠ তদন্তের স্বার্থে গ্রেফতারকৃত আসামীকে শুনানি শেষে কারাগারে প্রেরণ করেন।
গ্রেফতারকৃত অভিযুক্ত আসামী হলেন, সদর থানাধীন পাইকপাড়া ২১৭ শাহসুজা রোড জিয়াউদ্দিন এর বাড়ীর ভাড়াটিয়া এ/পি জেলা-গাজীপুর, কাপাসিয়া থানাধীন দুর্গাপুর ইউনিয়নের রাওনাট এলাকার মৃত নুরুল ইসলাম খন্দকার ছেলে সাইফুল ইসলাম পলাশ (৫০)।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়,শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ চলাকালীন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় মাহাবুব আলম (২৮) নামক এক পথচারীকে চাষাড়াস্থ মাধবী প্লাজার পূর্ব পাশে হকার্স মার্কেটের নবাব সলিমুল্লাহ রোডে বাহির হওয়ার সময় সাইফুল ইসলাম পলাশসহ আওয়ামীলীগ ও অন্যান্য সন্ত্রাসী সংগঠনের অস্ত্রধারী ক্যাডারা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন নসাৎ করার লক্ষ্যে আন্দোলনরত
ছাত্র জনতার উপর প্রকাশ্যে এলোপাথাড়ি অনবরত গুলি ছুড়তে থাকে।
আকস্মিক ভাবে সেই ছিটাগুলি বাদীর ছেলের উভয় চোখে ও মাথায় লেগে গুরুত্বর রক্তাক্ত জখম হয়। পরে জনতা আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ৩০০ শয্যা খাঁনপুর হাসপাতাল, নারায়ণগঞ্জ, জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইন্সটিটিউট, ঢাকা, ব্যাংকক হাসপাতাল, থাইল্যান্ড, এ্যাপোলো হাসপাতাল, ভারত সহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা করে।
চিকিৎসক ও বিভিন্ন পরিক্ষায় ধরাপরে চোখে ও মাথায় প্রায় ৩২টি ছিটাগুলি লেগেছে। এবং সে সৈরাচারী আওয়ামীলীগের সক্রিয় সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্য বলে উল্লেখ্য রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রয়াত নাসিম ওসমানের ছেলে আজমেরী ওসমানের নেতৃত্বে সৈরাচারী আওয়ামীলীগের সক্রিয় সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনরত ছাত্র- জনতার উপর ককটেল বিস্ফোরণ, পিস্তল, রাইফেল ও বিভিন্ন অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বহর নিয়ে গুলি বর্ষণ করতে থাকে।
এবং পরবর্তী ৫ আগস্টের পর মহানগর নারায়ণগঞ্জে শীর্ষ সন্ত্রাসী আজমেরী ওসমানের এক সহযোগীকে ছাত্র জনতার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলে বিক্ষোভকারী উপর হামলা ও গুলি বর্ষণ হত্যা চেষ্টায় মামলার ডেভিল হান্ট অভিযানে সাইফুল ইসলাম পলাশ নামক এক অভিযুক্তকে পুলিশ গ্রেফতার করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি ) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন এর আদালত সাইফুল ইসলাম পলাশকে কারাগারে প্রেরণের আদেশদেন বিজ্ঞ আদালত।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালত জিআরপি পুলিশ সূত্রে জানাযায়, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মামলার সুষ্ঠ তদন্তের স্বার্থে আসামীকে আদালতে প্রেয়ণ করেছে সদর মডেল থানার পুলিশ। পরে ম্যাজিস্ট্রেট মামলার সুষ্ঠ তদন্তের স্বার্থে গ্রেফতারকৃত আসামীকে শুনানি শেষে কারাগারে প্রেরণ করেন।
গ্রেফতারকৃত অভিযুক্ত আসামী হলেন, সদর থানাধীন পাইকপাড়া ২১৭ শাহসুজা রোড জিয়াউদ্দিন এর বাড়ীর ভাড়াটিয়া এ/পি জেলা-গাজীপুর, কাপাসিয়া থানাধীন দুর্গাপুর ইউনিয়নের রাওনাট এলাকার মৃত নুরুল ইসলাম খন্দকার ছেলে সাইফুল ইসলাম পলাশ (৫০)।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়,শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ চলাকালীন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় মাহাবুব আলম (২৮) নামক এক পথচারীকে চাষাড়াস্থ মাধবী প্লাজার পূর্ব পাশে হকার্স মার্কেটের নবাব সলিমুল্লাহ রোডে বাহির হওয়ার সময় সাইফুল ইসলাম পলাশসহ আওয়ামীলীগ ও অন্যান্য সন্ত্রাসী সংগঠনের অস্ত্রধারী ক্যাডারা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন নসাৎ করার লক্ষ্যে আন্দোলনরত ছাত্র জনতার উপর প্রকাশ্যে এলোপাথাড়ি অনবরত গুলি ছুড়তে থাকে।
আকস্মিক ভাবে সেই ছিটাগুলি বাদীর ছেলের উভয় চোখে ও মাথায় লেগে গুরুত্বর রক্তাক্ত জখম হয়। পরে জনতা আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ৩০০ শয্যা খাঁনপুর হাসপাতাল, নারায়ণগঞ্জ, জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইন্সটিটিউট, ঢাকা, ব্যাংকক হাসপাতাল, থাইল্যান্ড, এ্যাপোলো হাসপাতাল, ভারত সহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা করে।
চিকিৎসক ও বিভিন্ন পরিক্ষায় ধরাপরে চোখে ও মাথায় প্রায় ৩২টি ছিটাগুলি লেগেছে। এবং সে সৈরাচারী আওয়ামীলীগের সক্রিয় সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্য বলে উল্লেখ্য রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রয়াত নাসিম ওসমানের ছেলে আজমেরী ওসমানের নেতৃত্বে সৈরাচারী আওয়ামীলীগের সক্রিয় সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনরত ছাত্র- জনতার উপর ককটেল বিস্ফোরণ, পিস্তল, রাইফেল ও বিভিন্ন অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বহর নিয়ে গুলি বর্ষণ করতে থাকে।
এবং পরবর্তী ৫ আগস্টের পর মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপুর সাথে মিলিত হয়ে নিতাইগঞ্জ ট্রাক ইস্ট্যান্ড দখল করতে আসে। সাইফুল ইসলাম পলাশ আজমেরী ওসমানের ঘনিষ্ঠ সক্রিয় কর্মী এবং শ্রমিক ইউনিয়নের ১৭ বছর দখল করে শ্রমিকদের টাকা লুট -পাটের মধ্য দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগও পাওয়া গেছে।
দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থেকে বিভিন্ন সময় দেশকে অস্তিত্বহীন করতে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল।
বিএনপির সদস্য সচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপুর সাথে মিলিত হয়ে নিতাইগঞ্জ ট্রাক ইস্ট্যান্ড দখল করতে আসে। সাইফুল ইসলাম পলাশ আজমেরী ওসমানের ঘনিষ্ঠ সক্রিয় কর্মী এবং শ্রমিক ইউনিয়নের ১৭ বছর দখল করে শ্রমিকদের টাকা লুট -পাটের মধ্য দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগও পাওয়া গেছে।
দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থেকে বিভিন্ন সময় দেশকে অস্তিত্বহীন করতে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল।
Array